ব্লগ শুরু হয়েছিল নিজস্ব মতামত প্রকাশ করার জন্য এক অনন্য প্ল্যাটফর্ম হিসেবে তবে তা এখন অনলাইনে প্রভাব বিস্তার করার জন্য এক শক্তিশালী সরঞ্জাম, আর প্রতিযোগীদের থেকে এগিয়ে থাকার এক সমসাময়িক হাতিয়ার।
সাবাশ বাংলাদেশ, এ পৃথিবী অবাক তাকিয়ে রয়। জ্বলে পুড়ে মরে ছারকার। তবু মাথা নোয়াবার নয়।’ বাঙালী জাতির বিজয় গাঁথা উঠে এসেছে সুকান্তের এই পংক্তিমালায়। বাংলাদেশের বিজয় মানে এখন শুধু স্বাধীনতা যুদ্ধের বিজয় নয়। বাংলাদেশ দীর্ঘ সংগ্রামের পথ পাড়ি দিয়ে এখন অর্জন করতে যাচ্ছে অর্থনৈতিক স্বাধীনতা, আর এ পথে অনেক দূর এগিয়েছে বাংলাদেশ। নানা সংকটের মধ্যেও এই অগ্রযাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রেখেছে ব্যাংকিং খাত।
বিভিন্ন ছোট-মাঝারি ব্যক্তি ও ব্যবসা খাতে বিনিয়োগ করে অর্থনীতির চাকাকে আরও বেগবান করছে দেশের বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো। এর অন্যতম বড় উদাহরণ দেশের গার্মেন্টস খাত। আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ধারাবাহিক বিনিয়োগের ফলে এই খাত এখন অর্থনৈতিক খাতের অন্যতম বড় চালিকা শক্তি। বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনেরও প্রধান খাত দেশের গার্মেন্টস খাত। তবে, অর্থনৈতিক স্বাধীনতার লক্ষ্য অর্জনের জন্য শুধু গার্মেন্টস খাতে বিনিয়োগই যথেষ্ট নয়। এর বাইরেও আরও নতুন নতুন পণ্য বা সেবা সরবরাহকারী যারা বিভিন্ন উৎপাদনকারী বা সেবা প্রতিষ্ঠানকে তাদের পণ্য বা সেবা একটি নির্ধারিত সময়ের জন্য বাকিতে সরবরাহ করে থাকে। এই সময় তাদের চলমান মূলধন সরবরাহে ঘাটতি দেখা দেয়। সেদিকগুলো বিবেচনা করেই দেশের আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো জামানত বিহীন ঋণ সুবিধা ‘ফ্যাক্টরিং ফাইন্যান্স’ সেবা প্রদান করে যাচ্ছে। সম্ভাবনাময় এই সেবা দেশের অর্থনীতির চাকাকে আরও বেগবান করার অন্যতম শক্তি হিসেবে কাজ করছে। ফ্যাক্টরিং ফাইন্যান্সের ফলে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব পড়ছে। এর ফলে এসএমই খাতের উন্নয়ন হচ্ছে। ফ্যাক্টরিং ফাইন্যান্সের ফলে আরও অধিক ব্যবসার সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে।
ফ্যাক্টরিং ফাইন্যান্স : ফ্যাক্টরিং ফাইন্যান্স হচ্ছে কোনো প্রতিষ্ঠানের বিল বা ইনভয়েসের বিপরীতে কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে অগ্রিম ঋণ সুবিধা। অর্থাৎ, যে কোনো দুটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কোনো ব্যবসায়িক কার্যক্রমের লেনদেনের বিল বা ইনভয়েসের বিপরীতে টাকা পেতে বেশ কিছু দিন সময় লাগে। এই সময়ে মধ্যে কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান সেই বিল বা ইনভয়েসের বিপরীতে প্রাপক প্রতিষ্ঠানকে স্বল্প সুদে ঋণ দিয়ে থাকে, যাতে সেই প্রতিষ্ঠানটি ঋণের টাকা দিয়ে একই সময়ের মধ্যে কয়েকগুণ ব্যবসা করতে পারে।
বাংলাদেশে ফ্যাক্টরিং ফাইন্যান্স এর ধারণা অনেক পুরনো হলেও গত এক দশক ধরে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো ‘ফ্যাক্টরিং ফাইন্যান্স’ সেবা প্রদান করে আসছে। বর্তমানে বাংলাদেশে আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেড, ইউএফএল, আইডিএলসি, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, বিডি ফাইন্যান্স ‘ফ্যাক্টরিং ফাইন্যান্স’ সেবা দিয়ে যাচ্ছে। তবে, যোগ্য পেশাজীবী মার্কেটিং এবং সার্ভিস টিম নিয়ে ফ্যাক্টরিং ফাইন্যান্স সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেড বর্তমানে শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে। সবচেয়ে দ্রুত অনুমোদন প্রক্রিয়া এবং ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে এক ঘণ্টায় বিলের বিপরিতে অগ্রিম টাকা হস্তান্তর করছে প্রতিষ্ঠানটি। আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেড ফ্যাক্টরিং ফাইন্যান্স শুরু করে ২০১২ সালে। বর্তমানে এ প্রতিষ্ঠানটি দেশের আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ফ্যাক্টরিং ফাইন্যান্সে সবটেয়ে এগিয়ে রয়েছে।
বৈধ চালান বা বিলের বিনিময়ে জামানত বিহীন অগ্রিম টাকা প্রদান করে থাকে আইপিডিসি ফ্যাক্টরিং। আইপিডিসি ফ্যাক্টরিং থাকলে আপনার প্রতিষ্ঠানের সম্ভাব্য আয়ের জন্য ৩০ থেকে ১২০ দিন অপেক্ষা করার দরকার নেই। আইপিডিসি ফাইন্যান্স থেকে আপনি পাবেন জামানতবিহীন ফ্যাক্টরিং ফাইন্যান্স, তাৎক্ষণিক অর্থায়নের ব্যবস্থা, বিলের বিপরীতে অনধিক ৯০% অগ্রিম, মাসিক ও সাপ্তাহিক রিপোর্টিং সুবিধাসহ আরও অনেক কিছু। কোনো প্রকার লুকানো খরচ ছাড়াই আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেড নিশ্চিত করছে বাজারের সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক সুদের হার এবং সর্বনিন্ম সেবা ফি।
যেকোনো কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানের সাপ্লায়ার, ক্লায়েন্টের সাথে বিলম্বিত পরিশোধের শর্ত এবং চেকের মাধ্যমে পরিশোধ ব্যবস্থা থাকলে যেকোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান জামানত বিহীন ফ্যাক্টরিং ফাইন্যান্স গ্রহণ করতে পারনে। বৈধ কাগজপত্র যেমন- ট্রেড লাইসেন্স, এনআইডি, ব্যাংক স্টেটমেন্ট, বিক্রয় ডাটাসহ দেনাদারের তথ্য দিয়েই যে কোনো প্রতিষ্ঠান সহজেই এই সেবা গ্রহণ করতে পারবেন। আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেডসহ অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর এমন সেবা দেশের আর্থিক খাতে অভাবনীয় অবদান রাখতে সক্ষম হচ্ছে। যার ফলে দুর্বার গতিতে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ, এ গতি থামাবার নয়।
মন্তব্য লেখার পর পোস্ট ক্লিক করুন। আপনি লগড্ ইন না হয়ে থাকলে আপনাকে লগ ইন অথবা রেজিস্টার করার জন্য অনুরোধ করা হবে।
ক্লান্ত দিনের শেষ আলোটাও যখন মিলিয়ে যায়, ঠিক তখনই আবছা একটা স্বপ্ন জেগে ওঠে। নদীর ধারে একটা ছোট্ট ঘরের স্বপ্ন। দূর জনপদের গুঞ্জন যেখানে নদীর
নগরীর ভিড় থেকে দূরে, ফেলে আসা সময়ের সকল মহাকীর্তির সাক্ষী একটি শহর যার পত্তন হয়েছিল তৎকালীন ভারতবর্ষের মহান সম্রাট অশোকার শাসনামলে।
শহরটার পরতে পরতে কেমন একটা ঘোর লাগা পুরোনো দিনের গন্ধ। মনে হয়, কান পাতলে এখনও শোনা যাবে রাজা প্রতাপাদিত্যের ঘোড়ার খুরের শব্দ, সর্দারের তলোয়া
আজকাল সবার একটি কমন প্রশ্ন হচ্ছে ভালো ভালো ক্রেডিট এবং লোন স্কিম থাকতে আমি টাকা ডিপোজিট কেন করবো? ...
মনে আছে সেই একটি হোম লোনের কথা, যেটি আপনি চাওয়ার সত্ত্বেও নেওয়ার বেলায় আবেদন করায় শঙ্কিত বোধ করছেন?..
যখন রাতে হঠাৎ কোন জরুরী প্রয়োজনে হাসপাতালে পৌঁছাতে গিয়ে আপনার পা ক্ষয় হয়ে যায় বা আপনার অনেক....
robert